সম্মিলিত পাঠাগার আন্দোলন এর সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন ব্যক্তি মালিকানাধীন বেসরকারি গবেষণা ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ই-সেবী এন্টারপ্রাইজেস এর প্রতিষ্ঠাতা ও দলনেতা। তিনি তার মডেল এজেন্সি ই-সেবী এন্টারপ্রাইজেসের (www.eshebee.com) মাধ্যমে একজন ’পরিবর্তন শক্তি’ হিসেবে কাজ করে আসছেন যা আমাদের সমাজে অনেক সুবিধাবঞ্চিত নারী উদ্যোক্তাদের জীবনধারাকে উন্নত করতে সহায়তা করছে। তার চলমান উদ্যোগসমূহ বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের গ্রামীণ যুবক-যুবতীর জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ সরকার গৃহীত জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলপত্র, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এর লক্ষ্য অর্জনে গৃহীত সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগসমূহে তার নিরলস গবেষণা কর্ম ও পরামর্শ সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
তার ‘উদ্যোক্তার সামাজিক দায়বদ্ধতা’ বা ইএসআর ধারনাটি সরকারের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় (National Adaptation Plan-NAP) অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তিনি ইএসআর এর আওতায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রাখছেন। তিনি বর্তমানে কৃষি-খাদ্য শিল্প দক্ষতা পরিষদ (জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (অবৈতনিক) দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সম্মিলিত পাঠাগার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি। তার অন্যান্য ইএসআর কর্মকান্ডের মধ্যে ই-সেবী মডেল ইউনিয়ন প্রকল্প, উদ্যোক্তা সহযোগিতা কেন্দ্র, বিনামূল্যে অনলাইন প্রশিক্ষণ, বেসরকারি সামাজিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি, অসহায় ও দুঃস্থদের জন্য ই-নাগরিক সেবা, তথ্য ও পরামর্শ সেবা, স্বাস্থ্য সেবা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার তৃণমূল পর্যায়ের যুব ও নারী উদ্যোক্তাদের সাথে তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে এবং এ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তিনি ২০১৮ সালে “একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন ভোটারদের ভাবনা” শিরোনামে জাতীয় পর্যায়ে জরিপ পরিচালনা করেন এবং ১০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এ বিষয়ে পরিচালিত জরিপের ফলাফল প্রকাশ ও অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। ১৪ নভেম্বর ২০১৮ তরুণদের জন্য ’লেটস বি হিয়ার্ড’ শিরোনামে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালার আয়োজন করেন। ২০১৯ সালে তিনি ”একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হলো” শিরোনামে জরিপ পরিচালনা করেন এবং ২৯ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে এ বিষয়ে পরিচালিত জরিপের ফলাফল প্রকাশ ও অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অক্টোবর ২০১৯ এ চলমান ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান সম্পর্কে জনমত জরিপ পরিচালনা করেন এবং ৬ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে জরিপের ফলাফল প্রকাশ ও অবহিতকরণ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সময়ে সময়ে তিনি বর্তমান সরকারের আমলে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড ও বিভিন্ন জরুরী প্রয়োজনে জনমত যাচাই ও জরিপ কাজে কল-রেডী ও রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল নামক গবেষণা প্রতিষ্ঠানদ্বয়কে কারিগরি সহায়তা প্রদান করে আসছেন। তার যোগ্য নেতৃত্বে পরিচালিত এসকল গবেষণাকর্ম Data Driven Initiative (DDI) বা উপাত্ত চালিত উদ্যোগের মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মাঝে রাজনৈতিক বিভ্রান্তি দূরীকরণে সময়োপযোগী ভূমিকা রেখেছে।
তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক স্পৃহা ফাউন্ডেশন এর বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। তার দীর্ঘ ২০ বছরের কর্মজীবনে বাস্তবায়িত বিভিন্ন ’আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্পের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার কাজ সুবিধাবঞ্চিত যুব নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য উদ্ভাবনী এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত মডেল তৈরিতে বিশেষ অবদান রেখেছে। তিনি বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডি.নেট এর ইনফোলাডি গ্লোবাল কর্মসূচির প্রধান এবং উপ-পরিচালক এর পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ইনফোলেডি ধারনার উদ্ভাবনে তার বিশেষ অবদান রয়েছে এবং দেশে-বিদেশে বেশ সুনাম ও খ্যাতি রয়েছে। এর আগে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জেলা ভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্পের সহকারি প্রোগ্রামার হিসেবে বেশ সুনামের সাথে কাজ করেছেন। তার উদ্যোক্তা উন্নয়ন উদ্যোগ একটি সুইস মিডিয়া কোম্পানি DOKMOBILE দ্বারা চিত্রায়িত হয়েছে যা বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে। ‘ডিজিটাল কার্মা (https://digitalkarma-film.ch/en/) নামক এ চলচ্চিত্রটি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সচেতনতার হাতিয়ার হিসেবেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তিনি কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম, টিএফও কানাডা, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টার (ITC), সুইসনেক্স বিশ্ববিদ্যািলয়সহ খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানসমূহ থেকে যুব উন্নয়ন, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, ব্যবসায়িক উন্নয়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে মানসম্মত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করে কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম থেকে DYDW (ডিপ্লোমা ইন ইয়ুথ ইন ডেভেলপমেন্ট) অর্জন করেছেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কর্ম অভিজ্ঞতা তাকে ইতোমধ্যে একজন আদর্শ প্রশিক্ষক, গবেষক এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন মডেল নির্মাতা হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। তিনি কম্পিউটিং বিষয়ে ডিপ্লোমা অর্জন করেছেন। ICT4D প্রকল্প ডিজাইন, পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন এবং উন্নয়ন মডেল প্রতিরূপ কৌশল উন্নয়নে কাজ করার মাধ্যমে ব্যাপক অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করেছেন। মোশারফ হোসেন ’পল্লীতথ্য: কী, কেন এবং কীভাবে’ নামক তথ্যকর্মীদের জন্য একটি ডিজিটাল প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল; “ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন” এবং “উদ্ভাবনী সমাধান” এর সহ-লেখক। তিনি নিয়মিত টিভি শো, কানেক্টিং বাংলাদেশ-এর গবেষক ও সমন্বয়কারী। তিনি লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্স এবং ইউনিভার্সিটি অফ এডিনবার্গের সাথে অংশীদারিত্বে “বাংলাদেশী নারী উদ্যোক্তা: মূল সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক গবেষণা পরিচালনা করেছেন। বর্তমানে ”ভূমি ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী ডিজিটাইজেশন ও নাগরিক সুবিধা” শীর্ষক গবেষণা পরিচালনা করছেন। মোশারফ হোসেন মন্থন অ্যাওয়ার্ড দক্ষিণ এশিয়ার জুরি সদস্য, বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির (বিসিএস), বাংলাদেশ টেলিসেন্টার নেটওয়ার্ক (বিটিএন), নলেজ ব্রোকার্স ফোরাম, বিসিসি ওয়ার্কিং গ্রুপ, আইএমএসএমই অব বাংলাদেশ ইত্যাদি সংগঠনসমূহের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। এছাড়াও তিনি জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি), বেসিস, ইক্যাব, মৌলভীবাজার চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এমবিসিসিআই), নলেজ টু অ্যাকশন (কেটুএ), পাঠাগার আন্দোলন এবং অন্যান্য অনেক সক্রিয় নেটওয়ার্কের সদস্য।মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন ব্যক্তি মালিকানাধীন বেসরকারি গবেষণা ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ই-সেবী এন্টারপ্রাইজেস এর প্রতিষ্ঠাতা ও দলনেতা। তিনি তার মডেল এজেন্সি ই-সেবী এন্টারপ্রাইজেসের (www.eshebee.com/demo) মাধ্যমে একজন ’পরিবর্তন শক্তি’ হিসেবে কাজ করে আসছেন যা আমাদের সমাজে অনেক সুবিধাবঞ্চিত নারী উদ্যোক্তাদের জীবনধারাকে উন্নত করতে সহায়তা করছে। তার চলমান উদ্যোগসমূহ বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের গ্রামীণ যুবক-যুবতীর জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ সরকার গৃহীত জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলপত্র, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এর লক্ষ্য অর্জনে গৃহীত সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগসমূহে তার নিরলস গবেষণা কর্ম ও পরামর্শ সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
তার ‘উদ্যোক্তার সামাজিক দায়বদ্ধতা’ বা ইএসআর ধারনাটি সরকারের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় (National Adaptation Plan-NAP) অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তিনি ইএসআর এর আওতায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রাখছেন। তিনি বর্তমানে কৃষি-খাদ্য শিল্প দক্ষতা পরিষদ (জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (অবৈতনিক) দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সম্মিলিত পাঠাগার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি। তার অন্যান্য ইএসআর কর্মকান্ডের মধ্যে ই-সেবী মডেল ইউনিয়ন প্রকল্প, উদ্যোক্তা সহযোগিতা কেন্দ্র, বিনামূল্যে অনলাইন প্রশিক্ষণ, বেসরকারি সামাজিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি, অসহায় ও দুঃস্থদের জন্য ই-নাগরিক সেবা, তথ্য ও পরামর্শ সেবা, স্বাস্থ্য সেবা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার তৃণমূল পর্যায়ের যুব ও নারী উদ্যোক্তাদের সাথে তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে এবং এ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তিনি ২০১৮ সালে “একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন ভোটারদের ভাবনা” শিরোনামে জাতীয় পর্যায়ে জরিপ পরিচালনা করেন এবং ১০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এ বিষয়ে পরিচালিত জরিপের ফলাফল প্রকাশ ও অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। ১৪ নভেম্বর ২০১৮ তরুণদের জন্য ’লেটস বি হিয়ার্ড’ শিরোনামে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালার আয়োজন করেন। ২০১৯ সালে তিনি ”একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হলো” শিরোনামে জরিপ পরিচালনা করেন এবং ২৯ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে এ বিষয়ে পরিচালিত জরিপের ফলাফল প্রকাশ ও অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অক্টোবর ২০১৯ এ চলমান ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান সম্পর্কে জনমত জরিপ পরিচালনা করেন এবং ৬ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে জরিপের ফলাফল প্রকাশ ও অবহিতকরণ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সময়ে সময়ে তিনি বর্তমান সরকারের আমলে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড ও বিভিন্ন জরুরী প্রয়োজনে জনমত যাচাই ও জরিপ কাজে কল-রেডী ও রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল নামক গবেষণা প্রতিষ্ঠানদ্বয়কে কারিগরি সহায়তা প্রদান করে আসছেন। তার যোগ্য নেতৃত্বে পরিচালিত এসকল গবেষণাকর্ম Data Driven Initiative (DDI) বা উপাত্ত চালিত উদ্যোগের মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মাঝে রাজনৈতিক বিভ্রান্তি দূরীকরণে সময়োপযোগী ভূমিকা রেখেছে।
তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক স্পৃহা ফাউন্ডেশন এর বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। তার দীর্ঘ ২০ বছরের কর্মজীবনে বাস্তবায়িত বিভিন্ন ’আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্পের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার কাজ সুবিধাবঞ্চিত যুব নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য উদ্ভাবনী এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত মডেল তৈরিতে বিশেষ অবদান রেখেছে। তিনি বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডি.নেট এর ইনফোলাডি গ্লোবাল কর্মসূচির প্রধান এবং উপ-পরিচালক এর পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ইনফোলেডি ধারনার উদ্ভাবনে তার বিশেষ অবদান রয়েছে এবং দেশে-বিদেশে বেশ সুনাম ও খ্যাতি রয়েছে। এর আগে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জেলা ভিত্তিক মহিলা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রকল্পের সহকারি প্রোগ্রামার হিসেবে বেশ সুনামের সাথে কাজ করেছেন। তার উদ্যোক্তা উন্নয়ন উদ্যোগ একটি সুইস মিডিয়া কোম্পানি DOKMOBILE দ্বারা চিত্রায়িত হয়েছে যা বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে। ‘ডিজিটাল কার্মা (https://digitalkarma-film.ch/en/) নামক এ চলচ্চিত্রটি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সচেতনতার হাতিয়ার হিসেবেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তিনি কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম, টিএফও কানাডা, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টার (ITC), সুইসনেক্স বিশ্ববিদ্যািলয়সহ খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানসমূহ থেকে যুব উন্নয়ন, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, ব্যবসায়িক উন্নয়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে মানসম্মত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করে কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম থেকে DYDW (ডিপ্লোমা ইন ইয়ুথ ইন ডেভেলপমেন্ট) অর্জন করেছেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কর্ম অভিজ্ঞতা তাকে ইতোমধ্যে একজন আদর্শ প্রশিক্ষক, গবেষক এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন মডেল নির্মাতা হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। তিনি কম্পিউটিং বিষয়ে ডিপ্লোমা অর্জন করেছেন। ICT4D প্রকল্প ডিজাইন, পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন এবং উন্নয়ন মডেল প্রতিরূপ কৌশল উন্নয়নে কাজ করার মাধ্যমে ব্যাপক অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করেছেন। মোশারফ হোসেন ’পল্লীতথ্য: কী, কেন এবং কীভাবে’ নামক তথ্যকর্মীদের জন্য একটি ডিজিটাল প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল; “ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন” এবং “উদ্ভাবনী সমাধান” এর সহ-লেখক। তিনি নিয়মিত টিভি শো, কানেক্টিং বাংলাদেশ-এর গবেষক ও সমন্বয়কারী। তিনি লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্স এবং ইউনিভার্সিটি অফ এডিনবার্গের সাথে অংশীদারিত্বে “বাংলাদেশী নারী উদ্যোক্তা: মূল সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক গবেষণা পরিচালনা করেছেন। বর্তমানে ”ভূমি ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী ডিজিটাইজেশন ও নাগরিক সুবিধা” শীর্ষক গবেষণা পরিচালনা করছেন। মোশারফ হোসেন মন্থন অ্যাওয়ার্ড দক্ষিণ এশিয়ার জুরি সদস্য, বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির (বিসিএস), বাংলাদেশ টেলিসেন্টার নেটওয়ার্ক (বিটিএন), নলেজ ব্রোকার্স ফোরাম, বিসিসি ওয়ার্কিং গ্রুপ, আইএমএসএমই অব বাংলাদেশ ইত্যাদি সংগঠনসমূহের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। এছাড়াও তিনি জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি), বেসিস, ইক্যাব, মৌলভীবাজার চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এমবিসিসিআই), নলেজ টু অ্যাকশন (কেটুএ), পাঠাগার আন্দোলন এবং অন্যান্য অনেক সক্রিয় নেটওয়ার্কের সদস্য।