Skip to content
- প্রবীণদের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে পাঠাগারকে ব্যবহার করা।
- পাঠাগারের মাধ্যমে পরিবেশ, প্রতিবেশ, প্রাণ, প্রকৃতি, জীববৈচিত্র্য ও জলবায়ু বিষয়ক সচেতনতামূলক উদ্যোগ গ্রহণ করা।
- দক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান (কোমল দক্ষতা, মেধা, মননশীলতা) নিয়ে পাঠাগারকেন্দ্রিক উদ্যোগ গ্রহণ করা।
- মৌলিক সাহিত্যের বিকাশ, সংরক্ষণ, প্রচার ও প্রকাশনামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা।
- নতুন প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনসহ ঐতিহাসিক লড়াই-সংগ্রাম সম্পর্কে অবহিত করণে বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ ও কর্মসূচী গ্রহণ করা।
- সারা বাংলাদেশের গ্রাম-শহরের প্রতিটি পর্যায়ে গণমানুষের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পাঠাগার গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করা।
- শিশু, কিশোর-কিশোরীদের মননশীলতা বিকাশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা।